Friday, August 22, 2025
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
HomeCampusবাকৃবির ভেটেরিনারি অনুষদের ৩৩ অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান

বাকৃবির ভেটেরিনারি অনুষদের ৩৩ অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান

Print Friendly, PDF & Email

বাকৃবি প্রতিনিধি :বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ভেটেরিনারি অনুষদের আয়োজনে দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষদের ৩৩ জন শিক্ষার্থীকে দরিদ্র শিক্ষার্থী বৃত্তি তহবিল থেকে এককালীন ৭ হাজার ৫০০ টাকা করে অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়।

সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদীয় মেডিসিন কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়।

ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন ও দরিদ্র শিক্ষার্থী বৃত্তি ফান্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. বাহানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি উপাচার্য ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরদার ও ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক। এছাড়া ভেটেরিনারি অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল প্রতীক সিদ্দিকের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বৃত্তি ফান্ড কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. ফরিদা ইয়াসমিন বারি।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. বাহানুর রহমান বলেন, জুলাই-ডিসেম্বর/২০২৪ সেমিস্টারে ৩৩ জন শিক্ষার্থীকে এককালীন সাড়ে ৭ হাজার টাকা করে বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে, এবং ডিনস অ্যাওয়ার্ড চালুর প্রক্রিয়াও চলমান রয়েছে। এই বৃত্তি প্রদানের প্রধান শর্ত হলো পরীক্ষায় কোনো বিষয়ে ফেল করা যাবে না এবং বৃত্তিপ্রাপ্ত সকল শিক্ষার্থীই এই শর্ত যথাযথভাবে অনুসরণ করেছে এবং পড়াশোনাতে ভালো করছে। আমাদের এই বৃত্তি প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো যাতে কোনো শিক্ষার্থী কেবল অর্থসংকটের কারণে পড়াশোনায় পিছিয়ে না পড়ে।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে মহৎ ও অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আমার প্রত্যাশা থাকবে অন্যান্য অনুষদগুলোও ভেটেরিনারি অনুষদ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই উদ্যোগটি অনুসরণ করবে। আমাদের ছাত্র বিষয়ক বিভাগও দরিদ্র ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের সহায়তা করে আসছে। তবে আমি মনে করি যেসব শিক্ষার্থী প্রতি সেমিস্টারের পরীক্ষায় প্রথম হয় তাদেরকেও সম্মানিত করার উদ্যোগ নেওয়া উচিত। এতে তারা তাদের মেধার স্বীকৃতি পাবে এবং পড়াশোনার প্রতি আরও আগ্রহ ও উৎসাহ অর্জন করবে।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -spot_img

Most Popular

Recent Comments