Friday, March 28, 2025
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
spot_img
HomeCampusবর্ণাঢ্য আয়োজনে বাকৃবিতে বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস পালিত

বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাকৃবিতে বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস পালিত

Print Friendly, PDF & Email

বাকৃবি প্রতিনিধি: ‘মাটির যত্ন নেওয়া: পরিমাপ, মনিটর, পরিচালনা’- প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) পরিবেশে ১০তম ‘বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস-২০২৪’ পালিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৫ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় দিবসটি উপলক্ষে মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে একটি র্যালি বের হয়। র্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও জব্বারের মোড় প্রদক্ষিণ করে কৃষি অনুষদের সামনে শেষ হয়। র‌্যালিতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে অংশগ্রহণ করেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া।

এরপর বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস ওপর একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বাকৃবির মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলাম কিবরীয়া। । সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম-১।

সেমিনারে বক্তারা বলেন, এবারের প্রতিপাদ্য সঠিক মাটি পরীক্ষা, মাটির গুণাগুণ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও টেকসই মাটি ব্যবস্থাপনার উপর জোর দেয়াকে বুঝায়। মাটির যত্ন নেয়া মাটির স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মাটির স্বাস্থ্যের সাথে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। এসডিজি ও মাটির স্বাস্থ্য সম্পর্কে বক্তারা বলেন, লক্ষ্যমাত্রা ২, ৩, ১৩ ও ১৫ পূরণে মাটির যথাযথ ভূমিকা রয়েছে। তাই নিরাপদ ও পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাদ্য উৎপাদন এবং মানব স্বাস্থ্যের সাথে মাটির গভীর একটি সম্পর্ক রয়েছে।

বক্তারা আরো বলেন, ৯৫ শতাংশ খাবার মাটি থেকেই উৎপন্ন হয় বিধায় ক্ষুধা দূরীকরণে ও ২০৩০ সালের মধ্যে ভূমি অবক্ষয় নিরপেক্ষতা অর্জনের জন্য মাটির স্বাস্থ্যের ভূমিকা রয়েছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জি এম মুজিবুর রহমান ও ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক।

ডিন অধ্যাপক জি এম মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের দেশে অন্যান্য দেশের তুলনায় ফসল উৎপাদনের জন্য সার ব্যবহারের প্রবণতা বেশি। মৃত্তিকা দিবসের প্রতিপাদ্য শুধু শুনলেই হবে না সুস্থ ও ভালো মাটি তৈরিতে এগিয়ে আসতে হবে। মাটি নিয়ে যারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন তাদের জন্য এটি চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়।’

RELATED ARTICLES
- Advertisment -spot_img

Most Popular

Recent Comments