বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম কনফারেন্স হলে গত ৩১ মে অলিম্পিয়াডের ফাইনাল রাউন্ডের মধ্য দিয়ে এগ্রিকালচারাল অলিম্পিয়াড সিজন-৩ এর পর্দা নেমেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএসটিআই মহাপরিচালক ড. এস এম ফেরদৌস।
সকাল আটটার দিকে স্পট রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে অলিম্পিয়াডের ফাইনাল রাউন্ডের সূচনা হয়। স্পট রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে ফাইনালিস্টরা আটটি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে (এগ্ৰিকালচার, এনিম্যাল প্রডাকশন, এনিম্যাল হেলথ এন্ড ফুড সিকিউরিটি, ফিশারিজ, এগ্ৰিকালচারাল ইনোভেশন এন্ড টেকনোলজি, ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন, এগ্ৰিবিজনেস, এগ্ৰিকালচারাল ইকোনমিকস, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিকস) ফাইনাল রাউন্ডের সারপ্রাইজ টেস্ট এক্সামে অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষা শেষে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল অলিম্পিয়াড এর প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মো. রমিজ উদ্দিন। প্রতি ক্যাটাগরি থেকে তিনজন করে মোট ২৪ জন বিজয়ী পান ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট, মেডেল, ও ইকোকাটলার এর তরফ থেকে গিফট।
রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন টক সেশনে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড. এম. এ. রহিম, প্রফেসর ড. আরিফ হাসান খান, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মফিজুর রহমান জাহাঙ্গীর, প্রফেসর ড. মুনিমা হক, প্রফেসর ড. মির্জা হাসানুজ্জামান, প্রফেসর ড. ডঃ মো. মঞ্জুরুল আলম, অধ্যাপক ডা. তোফাজ্জল ইসলাম। এসময় তারা কৃষিতে উদ্ভাবন এবং সাস্টেইনেবেল প্র্যাকটিসের গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে অনুপ্রেরণামূলক মূল বক্তব্য প্রদান করেন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং উৎসাহ সকল অংশগ্রহণকারীদের ব্যাপকভাবে কৃষিক্ষেত্রে উৎকর্ষতা অর্জনের জন্য অনুপ্রাণিত করে।